সজনে পাতার উপকারিতা

সজনে পাতার উপকারিতা

মরিঙ্গা, সুপার ফুড, অলৌকিক পাতা,  পুষ্টির ভান্ডার, মহা ঔষধ যেভাবে অভিহিত করা হোক না কেন সজনে পাতার উপকার ও পুষ্টিগুণ সম্পর্কে বলে শেষ করা যাবেনা। এই পাতা সম্পর্কে গবেষণা করতে গিয়ে স্বাস্থ্যবিজ্ঞানীরা হতবাক হয়েছেন।  এমন কোন প্রশ্নের প্রধান নেই যা সজনে পাতার মধ্যে থাকে না।  দুধের চাইতেও বেশি পুষ্টি অবদান এই পাতার মধ্যে রয়েছে।  তাকে না কিন্তু সজনে পাতাতে ভিটামিন সি থাকে যা তাকে এক অনন্য বৈশিষ্ট্যের দাড় করিয়েছে।

সজনে পাতা এবং এর তরকারি খাননি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হবে।  এর অনন্য পুষ্টি গুণের কারণে পরিণত বয়সে এবং সকল বয়সে মানুষের অবশ্যই খাওয়া উচিত।  একে নিয়ে দেশের সময়ে মানুষের হাড় ক্ষয় হতে শুরু করে এ সময়ে স্বপ্নে পাতা খেলে হারের   ক্ষয় রোধসহ বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। 

আমরা কম বেশি সবাই ছোটকাল থেকেই সজনে পাতায় এবং এর ফল তরকারি হিসেবে কে আসছে। বিশেষ করে ফলের সিজনে পাতার ফল দিয়ে সাধু ডালসহ অনন্য তরকারি রান্না করে খেয়েছি। আমরা কেউ জানি না এর  পুষ্টি গুন সম্পর্কে। এতে এত পরিমাণ পুষ্টিগুণ রয়েছে যার কারণে এই পা থেকে বলা হয় সুপার ফুড।  এর পুষ্টি উৎপাদনের কারণে একে অনন্য এক বৈশিষ্ট্যের অধিকারী করেছে।  অতিরিক্ত পরিমাণে বিনোদনের প্রস্তুত থাকার কারণে এরা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই প্রশ্নটির বরকত থাকার কারণে সবাইকে নামে ডাকে।,

সজনে পাতার মধ্যে সকল ধরনের ভিটামিন রয়েছে। এর মধ্যে ভিটামিন এ, সি, জিংক, ক্যালসিয়াম আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, অ্যামাইনো  এসিডসহ বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিগুণ রয়েছে। এই পাতার মধ্যে পাইবার বাশ রয়েছে যা আমাদের প্রতিদিন খাওয়া উচিত। ফাইবার বা আজ আমাদের হজমের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে কাজ করি। আমাদের পাঁচকোনা লিখিয়ে সফল রাখার জন্য আমাদের নিয়মিত প্রতিদিন ফাইবার বা জাতীয় খাবার খেতে হয়। পাতার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার বা আশ রয়েছে।

 সজনে পাতার মধ্যে এমাইনো এসিড রয়েছে।  এই  আইনো এসিড হার্টের কোষ ও লিভারের কোষগুলোকে সচল রাখতে সহযোগিতা করে। 

যদি এভাবে কি অন্য কোনো খাবারের সাথে তুলনা করা হয় তাহলে একমাত্র এর কাছাকাছি একটি খাবার রয়েছে সেটি হল দুধ। দুধকে বলা হয় আদর্শ খাবার। দুধের চাইতেও বেশি পুষ্টীয় প্রধান রয়েছে  সজনে পাতার মধ্যে। দুধে ভিটামিন সি থাকেনা কিন্তু সজনে পাতার মধ্যে ভিটামিন সি থাকে।  সে দিক থেকে ভোলা যায় দুধের চাইতেও পুষ্টিগুনে ভরপুর সজনে পাতা।  সব ধরনের প্রস্তুত থাকার কারণে তাকে বলা হয় সুপার ফুড।

সজনে পাতা শুধু পুষ্টিগুনি সীমাবদ্ধ নয় রয়েছে বেশ কিছু ঔষধি গুন। সজনে পাতার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এ ক্যালসিয়াম আমাদের হার ও দাত শক্ত করতে সহযোগিতা করে। সজনে পাতার ফাইবার বাশ জাতীয়  খাবার থাকায় এটি আমাদের পাকস্থলীর নিরাময়ের সহযোগিতা করে। সাইবার বা আজ আমাদের পাকস্থলীর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। এটি আমাদের নিয়মিত খেতে হয়। পাতার মধ্যে ফাইবার বাশ জাতীয় গুণ রয়েছে। 

সজনে পাতার মধ্যে এমন এসিড আমাদের হার্ড ও রিপার ভালো রাখতে সহযোগিতা করে।  এমাইনো এসিড আমাদের হার্টের অচলগুলোকে সচল করে এবং হার্টের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করে।  লিভারের কার্যক্ষমতা বাড়ানোর জন্য এ পাতার বিকল্প আর কিছুই নেই।  আমাদের লিভার কে সঠিকভাবে পরিচালনা করার জন্য ভূমিকা পালন করে থাকে।  তাদের জন্য রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য পাতা খাওয়া উচিত।  এর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের হিসেবে কাজ করে থাকে। 

আমরা যদি নিয়মিতভাবে সজনে পাতা খাই তাহলে আমাদের পুষি চাহিদা পূরণ হওয়ার সাথে সাথে প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। আমাদের শরীরের বিষাক্ত পদার্থ গুলোকে বের করার জন্য সজনে পাতা একটি আনন্দ ভূমিকা পালন করে থাকে। এটি আমাদের শরীরের প্রাকৃতিক শোধনাগার হিসেবে কাজ করে।

সজনে গাছের ফুল ফল পাতা কিছুই খাবার হিসেবে গ্রহণ করা যায়।  এর প্রত্যেকটা অঙ্গই পুষ্টিগুণে ভরপুর।  একসময় গ্রামগঞ্জে প্রতিটি বাড়িতে সজনে গাছ পাওয়া যেত।  এখন আর সেভাবে পাওয়া যায় না। এখন যেহেতু মানুষ এর পুষ্টিগুণ সম্পর্কে অবগত হয়েছে তাই দিন দিন এর চার সম্পর্কে মানুষের মধ্যে আগ্রহ তৈরি হচ্ছে।  কিছু কোম্পানি সজনে পাতার গুড়া বা মরিঙ্গা অনলাইন সহ বিভিন্ন প্লাটফর্মে বিক্রি করে থাকে। আমাদের নিয়মিত খাবার তালিকা অবশ্যই  সজনে পাতা রাখা উচিত। 

ত্বকের দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায়

গর্ভবতী মায়ের  যত্ন

Leave a Comment