দুধের উপকারিতা

দুধে গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান রয়েছে। এটি মানুষের জন্য একটি উপকারী খাবার। দুধের প্রচুর পরিমাণে খাদ্য মান বিদ্যমান। 

ক্যালসিয়াম সরবরাহ

 দুধের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে যা আমাদের হার সহ বিভিন্ন অঙ্গের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।  ক্যালসিয়াম আমাদের দেহের হারগুলো মজবুত ও শক্ত করে এবং হাড়ের টেকসের ও দীর্ঘস্থায়িত্ব বৃদ্ধি করে।  দাঁতের জন্য ক্যালসিয়াম খুবই গুরুত্বপূর্ণ দাঁতকে সপ্তম মজবুত করতে এবং দাঁতকে বিভিন্ন রকমের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ক্যালসিয়ামের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।  আমাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের গাথিখে দিলে আমরা দুর্বলতা অনুভব করি এবং আমাদের দেহ কর্ম হারিয়ে ফেলে।  বেশি পরিমাণে ক্যালসিয়াম দেখা দিলে হাড় দুর্বল হয়ে যায় এবং যেকোনো সময় ভেঙ্গে পরতে পারে। তাই হাঁড়ির মজুদ ও টেকসই বৃদ্ধির জন্য এবং হাড়কে মজবুত ও কর্ম করার জন্য আমাদেরকে ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার খেতে হয় যা দুধের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে থাকে।  দুধ একটি আদর্শ খাবার হিসেবে এখানে ক্যালসিয়াম প্রচুর পরিমাণে থাকে।  তাই আমাদের সকলের নিয়মিত দুধ পান করা উচিত।

প্রোটিন

 ফুটে প্রোটিন থেকে প্রায়মাংসের চাইতে বেশি।  প্রোটিন আমাদের দেহকে বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। আমাদের শারীরিক দুর্বলতার জন্য প্রোটিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ।  প্রোটিন সাধারণত মাছ-মাংস ডিম দুধের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে থাকে। দুধের মধ্যে প্রোটিনের পরিমাণ প্রচুর পরিমাণে থাকে। আমাদের দেহের প্রোটিনের চাহিদা পূরণের জন্য নিয়মিত দুধ খাওয়া উচিত।  দেহকে সুন্দর এবং সতেজ করে।

ভিটামিন

 দুধের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন রয়েছে। ভিটামিন এ ,বি, ভিটামিন বি ২ সহ বিনোদনের খাদ্যমান এতে রয়েছে।এই ভিটামিন গুলো আমাদের দেহের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের দেহকে সচল ও কর্মকর্তা এবং হাড়কে শক্ত ও মজবুত করতে ভিটামিন গুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।  ভিটামিন এ আমাদের চোখের জ্যোতি বৃদ্ধি করে এবং রাতকানা রোগ থেকে রক্ষা করে। এই ভিটামিনের সাহায্যে আমাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায় এবং চোখের জ্যোতি বৃদ্ধি পায়।  প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে ভিটামিন এ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে

 ওদের মধ্যে থাকা বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। দুধ যেহেতু একটু আদর্শ খাবার এবং এর মধ্যে সকল ধরনের ভিটামিন থাকে তাই এই খাবার আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে যার কারণে আমরা বিভিন্ন রোগ হতে মুক্তি পাই এবং যেকোনো ধরনের রোগ আমরা সহজে প্রতিহত করতে পারি।  আমাদের দেহকে সুন্দর ও শক্তিশালী এবং বন্ধন এবং সতেজ রাখার জন্য অবশ্যই আমাদের পান করতে হবে। আমাদের দেহকে সুস্থ সবল রাখার জন্য এবং যাতে যে কোনো ধরনের রোগ প্রতিরোধ করতে করার যা এ কারণে আমাদেরকে দুধের প্রতি দুধ কে খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে।

সজনে পাতার উপকারিতা

দাঁত ও হাড়কে মজবুত করে

 হোটে থাকা ক্যালসিয়াম ও প্রোটিন আমাদের হার ও দাঁত কে মজবুত ও শক্তিশালী করে।  হার হচ্ছে আমাদের দেশের দ্বারা এই হারের মাধ্যমে আমরা চলাচলসহ যত ধরনের কাজকর্ম করে থাকি এবং শরীরকে বিভিন্ন ধরনের আঘাত থেকে রক্ষা করার জন্যই হাড়ি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এ থেকে বোঝা যায় যে আমাদের দেহে হার কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ ধারণা থাকলে আমরা হাঁটাচলা করতে পারব না এখান থেকে অন্য জায়গায় যেতে পারবো না। এজন্য আমাদের হারের অবশ্যই যত নেয়া উচিত। আর কে মজবুত ও শক্তিশালী করতে দুধ এর বিকল্প আর কিছুই নেই। 

প্রতিবন্ধী দূর করে

 কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় শিশুর জন্মের সময় প্রতিবন্ধী হয়ে জন্ম নেয়। য় মা যদি গর্ভাবস্থায় নিয়মিত দুধ পান করেন তাহলে শিশুর সকল দিনের চাহিদা পূরণ হয়।  পূরণ হলে এসে স্বাভাবিক সুস্থ সবল হিসেবে পৃথিবীতে আগমন করে এবং সে পৃথিবীতে আসার পর সকল ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তার মধ্যে তৈরি হয়ে যায়।  একটি শিশুকে সুস্থ সবল রাখার জন্য এবং চাহিদা মেটানোর জন্য দুধ একটি পরিপূরক খাদ্য উপাদান হিসেবে কাজ করে। 

জন্মের পর থেকে শিশুরা দুধের উপর নির্ভরশীল। সকল স্তন্যপায়ী প্রাণী জন্মের পর তার মায়ের দুধ পান করে থাকে। এ কারণে দুধের বিকল্প আর কিছুই নেই। প্রাণিকূলকে রক্ষা করতে হলে অবশ্যই তাকে মায়ের দুধ পান করতে হয় এবং রুপমতা বৃদ্ধি করার জন্য গুরু সহ বিভিন্ন ধরনের প্রাণীর দুধ পান করতে হয়। 

Leave a Comment